প্রকাশ :
২৪খবর বিডি: 'আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়েনি। ফলে তাদের আগের মতোই বার্ষিক আয় তিন লাখ টাকা হলেই কর দিতে হবে। আবার বছর শেষে রিটার্নও দাখিল করতে হবে। বেশ কিছু সেবা পেতে হলে বার্ষিক আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। যেমন কেউ যদি ব্যাংকের সুদ আয় তুলতে যান, তাহলে উৎসে কর কেটে রাখে।
এতোদিন কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) সনদ দেখালেই সুদ আয়ের ওপর ১০ শতাংশ উৎসে কর কাটত। এখন থেকে এই সুবিধা পেতে হলে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র ব্যাংকে দেখাতে হবে।'
'টিআইএন সনদের পরিবর্তে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র দাখিলে ব্যর্থ হলে ঠিকাদার বা সরবরাহকারীর কাছ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি হারে উৎসে কর কেটে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে বাজেটে।
নতুন বাজেটে ৩৮ ধরনের সেবায় রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক
শুধু তাই নয়, নতুন বাজেটে ৩৮ ধরনের সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।'
-বাজেটে অর্থমন্ত্রী বলেছেন সেসব প্রতিষ্ঠান যদি সেবাগ্রহীতার কাছ থেকে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র দেখতে না চেয়ে সেবা দিয়ে দেয়, তাহলে ওই প্রতিষ্ঠানকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করার বিধান রাখা হয়েছে।